দূর্যোগ ও ত্রাণ ব্যবস্থাপনা প্রতিমন্ত্রী মো. মহিববুর রহমান জানিয়েছেন, প্রবল ঘূর্ণিঝড় রেমাল-এর প্রভাবে উপকূলীয় এলাকায় ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতির আশঙ্কা রয়েছে। ঝড়ের তীব্রতা বিবেচনায় রেখে সরকার জরুরি ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে।
প্রধান সিদ্ধান্তসমূহ:
✅ দূর্যোগপ্রবণ এলাকার সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠান সোমবার (২৭ মে) বন্ধ থাকবে।
✅ উপকূলীয় এলাকায় পর্যাপ্ত আশ্রয়কেন্দ্র স্থাপন করা হয়েছে এবং সেখানে ত্রাণ সামগ্রী মজুত রাখা হয়েছে।
✅ ক্ষতিগ্রস্ত এলাকাগুলোর দ্রুত উদ্ধার ও ত্রাণ কার্যক্রম পরিচালনার জন্য ক্ষয়ক্ষতির প্রাথমিক মূল্যায়ন শুরু হয়েছে।
✅ পায়রা সমুদ্রবন্দর কর্তৃপক্ষ, নৌবাহিনীর সহায়তায়, রেসকিউ অভিযানের জন্য প্রস্তুত রয়েছে।
আবহাওয়া পূর্বাভাস:
বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তরের পূর্বাভাস অনুযায়ী, ঘূর্ণিঝড়ের কেন্দ্রস্থল দুই ঘণ্টার মধ্যে উপকূল অতিক্রম করবে। এর পুরো অতিক্রম প্রক্রিয়া চলবে প্রায় ৩ থেকে ৫ ঘণ্টা।
মন্ত্রী যা বলেছেন:
“আমরা সর্বাত্মক প্রস্তুতি নিয়ে ঘূর্ণিঝড় রেমাল মোকাবিলা করছি। উপকূলীয় এলাকার জনগণকে সতর্ক থাকার এবং স্থানীয় প্রশাসনের নির্দেশাবলী মেনে চলার অনুরোধ করছি।“
— ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী মো. মহিববুর রহমান
জনগণের জন্য গুরুত্বপূর্ণ নির্দেশনা:
⚠️ বিদ্যুৎ সরবরাহ ব্যাহত হতে পারে।
⚠️ টেলিযোগাযোগ ব্যবস্থা অকার্যকর হয়ে পড়তে পারে।
⚠️ নৌযান চলাচল ইতোমধ্যে বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে।
📢 সর্বশেষ আপডেট জানতে নিয়মিত আবহাওয়া অধিদপ্তর ও স্থানীয় প্রশাসনের নির্দেশনা অনুসরণ করুন।
আরও পড়ুন: ফ্রিজ বিস্ফোরণ হতে পারে যেসব ভুলে: সতর্ক থাকুন এখনই!