Close Menu
Sunrise71Sunrise71
  • প্রচ্ছদ
  • খবর
  • শিক্ষা
  • চাকরি
  • তথ্যপ্রযুক্তি
  • স্বাস্থ্য
  • ধর্ম
  • বিনোদন
  • কৃষি
  • খেলা
  • মতামত
  • প্রবাস
  • আরও
    • English Version

ইমেইল সাবস্ক্রিপশন

আপনার ইমেইলে নিয়মিত গুরুত্বপূর্ণ সব খবর পেতে সাবস্ক্রাইব করুন;

Latest Posts

গাজায় অব্যাহত বিমান হামলা: জাতিসংঘের গভীর উদ্বেগ

September 27, 2025

গাজায় ভয়াবহ মানবিক বিপর্যয়: ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত আরও ৭৫ ফিলিস্তিনি

September 22, 2025

বছরের শেষ সূর্যগ্রহণ আজ রাতেই

September 21, 2025
Facebook X (Twitter) YouTube
শিরোনাম:
  • গাজায় অব্যাহত বিমান হামলা: জাতিসংঘের গভীর উদ্বেগ
  • গাজায় ভয়াবহ মানবিক বিপর্যয়: ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত আরও ৭৫ ফিলিস্তিনি
  • বছরের শেষ সূর্যগ্রহণ আজ রাতেই
  • যাত্রাবাড়ীতে ভয়াবহ এসি বিস্ফোরণ: একই পরিবারের চারজন দগ্ধ
  • এসআর পদে ৬০০ জন নিয়োগ দিচ্ছে আবুল খায়ের গ্রুপ
  • টাঙ্গাইলে জুলাই আন্দোলনে অংশ নেওয়া তরুণীকে ধর্ষণের অভিযোগ
  • রশিদ খানের ভয়ঙ্কর গুগলিতে বোল্ড হয়ে গেলেন Saif Hassan | টুইটারে ঝড়
  • Google Gemini AI Photo Trend: প্রিয় সেলিব্রিটির সঙ্গে পোলারয়েড ছবির নতুন জাদু
  • মুক্তি পেল ওয়েব ফিল্ম ‘নয়া নোট’ : এক ভিন্নধর্মী গল্পের আবির্ভাব
  • ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন বিভাগে ভারী বর্ষণের সম্ভাবনা
Login
Facebook X (Twitter) YouTube
Sunrise71Sunrise71
EN Version
Friday, October 10
  • প্রচ্ছদ
  • খবর
  • শিক্ষা
  • চাকরি
  • তথ্যপ্রযুক্তি
  • স্বাস্থ্য
  • ধর্ম
  • বিনোদন
  • কৃষি
  • খেলা
  • মতামত
  • প্রবাস
  • আরও
    • English Version
Sunrise71Sunrise71
প্রচ্ছদ » WHO SEARO » এইচএইসসি পাশের পর আমার এক ভয়াবহ অভিজ্ঞতা
আরও

এইচএইসসি পাশের পর আমার এক ভয়াবহ অভিজ্ঞতা

Sunrise71Sunrise71July 27, 20248 Mins Read
Share: Facebook Twitter Telegram WhatsApp Copy Link Email Pinterest Threads LinkedIn
এইচএসসি

আমি ২০১১ সালে এসএসসি পাশ করি। আর এইচএসসি পাশ করি ২০১৩ সালে। তারপর কি করতে চেয়েছিলাম আর কি করেছি তা এই লিখায় পাবেন। কিন্তু পাশের পরপরই আমার সাথে এক দূর্বিষহ ঘটনা ঘটেছিল অর্থাৎ আমি প্রায় ঘটিয়েই ফেলেছিলাম। শেষ পর্যন্ত বেঁচে ফিরে এসেছি। আজ সেই ঘটনাটাই শেয়ার করবো আপনাদের সাথে।

আমি এইচএসসি পাশ করি ২০১৩ সালে। সে সময় দেবীগঞ্জ সরকারি কলেজ (বর্তমান নাম) এর নাম ছিল দেবীগঞ্জ ডিগ্রি কলেজ। আমি পাশ করার কিছুদিন আগেই সেটা সরকারি হয়ে যায় এবং আমি আমার সার্টিফিকেট-এ সরকারি ট্যাগ পাই।

আমি বিজ্ঞান বিভাগে পড়তাম। তখন আমি একটি মেয়েকে ভালোবাসতাম। তার সাথে নিয়মিত কথা বলতাম। দেবীগঞ্জে কলেজের সাথেই এক স্যারের বাসায় (লুৎফর রহমান, গণিত বিভাগ) মেসে থাকতাম। উনি খুব ভালো একজন টিচার ছিলেন। খুব সুন্দর করে পড়াতেন আর উনার কোন বই দেখতে হতো না। জানি না, উনি বেঁচে আছেন নাকি মরে গেছেন!

তখন রসায়নটা আমার কাছে বেশ কঠিন লাগতো। যাই হোক, এভাবেই পড়াশোনা চলছিল। এভাবে চলতে চলতে ফাইনাল পরীক্ষার সময় চলে আসলো। আমি ফাইনাল পরীক্ষায় অংশ গ্রহণ করলাম। তারপর ফলাফল দেবার আগ পর্যন্ত বাসায় রয়ে গেলাম।

তারপর ফলাফল দেবার সময় আসলো। ফলাফল দিলেও দিলো। আমি পেলাম 3.60. এসএসসিতে আমার ছিল 4.56. তো এসএসসির তুলনায় ইন্টারে আমি খারাপ করে ফেললাম। তবে ইন্টারে আমার সাথে যারা পড়তো তাদের মধ্যে বেশ কয়েকজন A+ প্রাপ্ত ছিল। তাদের মধ্যেও ফেইল করেছে। বেশিরভাগই ফেইল করেছে রসায়নে। আল্লাহর রহমতে আমি পাশ করে বের হয়ে আসতে পেরেছি। সেই বছর সর্বোচ্চ রেজাল্ট ছিল 4.00. সেই হিসেব করলে আমি আমি যে একদম খুব খারাপ করেছি তা নয়। কিন্তু এই ফলাফল আমার পরিবারের পছন্দ হয়নি।

আমার একমাত্র বড় ভাই এই ফলাফল নিয়ে খুব অসন্তোষ প্রকাশ করলো। আমার এক মামা (সম্পর্কে) সেদিন আমাদের বাসায় এসেছিল যার ছেলে কারিগরী স্কুল থেকে এসএসসিতে A+ প্লাস পেয়েছিলো। তার সাথে কমপেয়ার করে আমাকে অনেক কথা বলা হলো।

আমাকে প্রচুর পরিমাণে গালি-গালাজ করেছে সেদিন। আসলে এখানে লিখে বোঝানো সম্ভব নয়। আমি শুধু কেঁদেছি। বহু মানুষের সামনে আমাকে এই গালিগুলো দেয়া হয়েছে। আমার কোন কথাই শোনা হয়নি। আমাকে সবদিক থেকে অপমান করা হয়েছে সেদিন। আর সবকিছুই করেছে আমার একমাত্র বড় ভাই।

আমার বড় ভাইয়ের একটু বিবরণ দেই। সে প্রচন্ড রকমের রাগী মানুষ। রাগ উঠলে তার কোন হুঁস থাকে না। মায়ের সাথেও তার অসংখ্যবার রাগারাগি হয়েছে। মানুষের সামনে নিজের মা’কেও তিনি অপমান করতে কুন্ঠিত বোধ করেনি। এই বিষয়টি আসলে মেনে নেয়ার মতো নয়। আমার ভাবীর সাথে প্রায়ই ঝগড়া লাগতো। তাকে মাঝে-মধ্যেই অনেক মারধর করতো। তাকে পরিবারের সবাই আমরা খুব ভয় পেতাম। কিন্তু ২০১৮ সালের পর হতে তার মধ্যে অনেক পরিবর্তন আসতে শুরু করে। আমার ভাইয়ের এক মেয়ে আর এক ছেলে। মেয়েটির বিয়ে হয়েছে। ছেলে পড়াশোনার পাশাপাশি ব্যবসা করে। তো, উনি আর আগের মতো আচরণ কারও সাথে করে না। এখন বেশ ভালো। আল্লাহ হয়তো হেদায়েত দিয়েছেন তাই এমনটা সম্ভব হয়েছে। তবে তার অসংখ্য ভালো গুণও রয়েছে। সেগুলো নিয়ে আমি আরেকদিন কথা বলবো ইনশাআল্লাহ।

যেখানে ছিলাম – আমাকে প্রচণ্ড রকমের গালাগালি করা হলো। সব দিক থেকে অপমান করা হলো। আমি আসলে মন থেকে এসব মেনে নিতে পারিনি। আমি মনে মনে সিদ্ধান্ত নিলাম, আমি কোথাও চলে যাবো। আর আসবো না কোনদিন।

আমি আমার বন্ধু ভবেশ এর সাথে যোগাযোগ করলাম। তার সাথে সবকিছু শেয়ার করলাম। সেও চলে যাবে। তারও অনেক দুঃখ-কষ্ট। তার মা ছিল না। ছোটবেলায় ফাঁসিতে ঝুলে তার মা আত্মহত্যা করেছে। সৎ মা তার উপর অনেক অত্যাচার করতো।

আমার কথা শুনে সে এক কথায় রাজি হয়ে গেলো। আমার আরেক বন্ধু স্বদেশ সেও আমাদের সাথে চলে যাবে। সেও রাজি হয়ে গেল। তারপর আরও ৩ জন আমাদের সাথে চলে যাবে। তাহলে মোট আমরা ৬ জন হয়ে গেলাম। এই ৬ জনেরই মনের মধ্যে অস্বাভাবিক সব কষ্ট ছিল। আর তাই আমরা বহু দূরে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিলাম।

এবার বলছি, কোথাও যাওয়ার প্ল্যান করেছিলাম আমরা সেই সম্পর্কে। আমার বন্ধু ভবেশ এর এলাকার এক লোক (বয়স আনুমানিক ২২) চট্টগ্রামে মুরগির ফার্মে কাজ করে। তার সাথে ভবেশ যোগাযোগ করলো। সেই লোক আমাদের আশার বানী শোনালো। উনি বলেছিলেন যে, ৮ ঘন্টা ডিউটি করতে হবে। থাকা ও খাওয়া কোম্পানীর। বেতন দেবে ১২০০০ টাকা। সেই ২০১৩ সালে এই বেতন কিন্তু কম নয়! আমি তার কথায় খুব খুশি হয়ে গেলাম।

সবাই তলে তলে নিজেকে প্রস্তুত করছিলাম। এখন বাইরে গেলে তো অন্তত ৫০০০ টাকার দরকার। হাতে তেমন কোন টাকা ছিল না। যাদের কাছে চাইলে পাবো তাদের কাছ থেকে ৫০০০ টাকাই ধার করলাম। অবশ্য নিজের কাছে অল্প কিছু টাকা ছিল। বাকি সবারও টাকার ব্যবস্থা হয়ে গেল। এখন, দলের মধ্যে আমি ছিলাম নামকড়া। সবার মা-বাবাই আমাকে চিনতো আর খুব খুব বিশ্বাস করতো। কারন, হাই স্কুলে ক্লাস সিক্স হতে টেন পর্যন্ত আমার রোল নম্বর ১ ছিলো। এছাড়া আমি ছিলাম ভদ্র ও নম্র স্বভাবের। এখনও ইনশাআল্লাহ তেমনি আছি। সবমিলে আমায় সবাই খুব ভালোবাসতো।

এখন, বাসায় বললাম যে – আমি রংপুর যাচ্ছি কোচিং করতে। শুধু মাত্র একটি বালিশ আর একটি কাথা নিয়েছিলাম সাথে। আমার মা আমার হাতে ৫০০ টাকা দিয়েছিলেন। মায়ের দিকে চেয়ে আমি কেঁদেই ফেলেছিলাম। মা তো আর জানতো না যে, আমি অনেক দূরে চলে যাচ্ছি।

যেদিন চলে যাবো সেদিন সবাই সময় মতো বাসা থেকে বের হয়ে আমাদের করতোয়া ব্রীজ পাড় নামক জায়গায় চলে আসলাম। সবাই এক জায়গায় হলাম আরকি। তারপর ঠাঁকুরগাও এর উদ্দেশ্যে রওনা দিলাম। কারন, ঠাঁকুরগাও ছাড়া চট্টগ্রামের গাড়ি পাওয়া যায় না।

সেখানে পৌছার পরে টিকেট কেটে ফেললাম। এখন সেই লোকের সাথে আমাদের যোগাযোগ চলছিল ‍যিনি আমাদের চাকরি নিয়ে দেবে। সে হঠাৎ সেই সময় আমাকে ফোন দিয়ে বলতেছে যে, আমাদের সবার ১ হাজার করে টাকা তাকে আগে পাঠাতে হবে। আমি বললাম যে, আমরা তো যাচ্ছিই আপনার কাছে। তাহলে আগে টাকা দিতে হবে কেন! তার নাছোরবান্দা – তাকে দিতেই হবে। তখন তার কথায় আমার সন্দেহ হলো। আমি মনটাকে একটু সরিয়ে আনলাম। কিন্তু তখনও যাওয়ার আশা বাদ দেই। টিকিট কাটার পরে গাড়ি তো আধা ঘন্টা পরে ছাড়ে। ঠিক সেই সময়টায় এই ঘটনা।

ঠিক এই সময় আমার বাসায় স্বদেশ নামক বন্ধুটার মা-বাবা এসেছে। তারা এসেছে বলেছে যে, আজগর আর স্বদেশ তো চট্টগ্রাম যাচ্ছে কাজ করতে। মানে আমার বন্ধু স্বদেশ তার মা-বাবাকে সত্য কথাই বলে এসেছে। তো এই খবর আমার মা জানার পরে খুব ইমার্জেন্সী আমার ভাইকে জানায়। তখন আমার ভাই তার শশুরবাড়িতে। আর ভাইয়ের শশুরবাড়ি ছিল চেংঠিতে অর্থাৎ ঠাঁকুরগাও হতে বেশ কাছে।

ভাই এই কথা শোনার পরে ভাইয়ের মাথায় যেন বাঁজ পড়েছে। আমাকে ফোন আর ফোন। কয়েকবার ধরিনি, পরে কল ধরেছি। কারন, আমিও দোটানায় ছিলাম যে, কি করবো এখন! যাবো নাকি যাবো না!

কল ধরার সাথে সাথে ভাই বললো যে, তুই ২০টা মিনিট দাড়া ভাই – আমি আসতেছি। ভুলেও কোথাও যাস নে।

আমি সেদিন আমার ভাইয়ের কথা শুনেছি। কারন, চট্টগ্রামের সেই লোকের কোন ভরসা পাচ্ছিলাম না। আমি সবাইকে থামতে বললাম। যা হবার হয়েছে আমরা আর যাবো না। আমাদের নিরাপত্তা নেই। কাউন্টারে গিয়ে টাকা ফেরৎ চাইলাম। কিন্তু না, তারা টাকা ফেরৎ দিলো না। আমাদের অনেক টাকা লস হয়ে গিয়েছিল।

কিন্তু ২ জন আমাদের কথা শোনেনি। তারা যাবেই যাবে। তারা সত্যিই গাড়িতে উঠলো এবং যেতে লাগলো।

তাদের মা-বাবার সাথে যোগাযোগ করে আমি তাদের থামাতে বললাম। আমি বিস্তারিত বুঝিয়ে বললাম। তখন তারা প্রায় রংপুর শহরে চলে গেছে। রাত প্রায় ১০ টা বাজে। পরে শেষমেষ তারা রাজি হয় এবং রংপুরে গাড়ি থেকে নেমে যায়। সেখানে এক বন্ধুর মেসে থাকার পরে পরেরদিন বাসায় চলে আসে।

পরে আমিও আমার ভাইয়ের সাথে বাসায় চলে আসলাম। বাসায় আসার পরে আমাকে আর তেমন কিছু বলেনি। কোন গালি-গালাজ করেনি। সুন্দর করে আমাকে কয়েকটি কথা বলে বুঝিয়েছে। আসলে এরকম ঘটনা ঘটলে যা বলা উচিত যতোটুকু বলা উচিত তাই বলেছে। কারন, আমরা তো ভয়াবহ এক ফাঁদে পা দিচ্ছিলাম।

আমার অন্যান্য সঙ্গীরা শুরুতে আমার উপর ক্ষোভ প্রকাশ করলেও পরে তারাও বুঝতে পেরেছিলো। আমার সিদ্ধান্তে তারাও পরে খুশি হয়েছিল।

সেদিন যদি আমরা সত্যি সত্যি চট্টগ্রামে যেতাম জানি না কি হতো আমাদের সাথে। অনেক খারাপ কিছুও হতে পারতো। একটা কথা আছে, রাখে আল্লাহ মারে কে। তাই শেষ পর্যন্ত আমরা আর যেতে পারিনি।

তো পরিশেষে আমি বলতে চাই, একটা পরীক্ষার ফলাফল জীবনের জন্য কিছুই না আবার অনেক কিছু। কিন্তু একটা পরীক্ষার ফলাফলের জন্য আমার সাথে যেমন আচরণ করা হয়েছে তেমন যেন আর কারও সাথে করা না হয় আমি সেটাই আশা করবো।

কারন, আমার সাথে যা করা হয়েছিল সেদিন তা মেনে নেয়ার মতো নয়। মানুষ এরকম সিদ্ধান্ত কখন নেয়! যখন সে আর সইতে পারে না। মানুষ আত্মহত্যা কখন করে! যখন কোন বিষয় তাকে এতোটা পীড়া দেয় যে, সে আর সইতে পারে না তখন।

যেদিন পরীক্ষার ফলাফল দেয় সেদিন অন্তত পরীক্ষার্থীকে কিছু বলা উচিত নয় (যদি ফলাফল খারাপ হয়)। কয়েকদিন পরে বলা উচিত। তখন আর তার মন এতোটা ভারাক্রান্ত হবে না। সে জীবনের জন্য কঠিন ও ভয়াবহ এমন কোন সিদ্ধান্তও নেবে না।

আমার বাবাকে হারিয়েছিলাম ২০০৪ সালে যখন আমি চতুর্থ শ্রেণীতে পড়ি। তারপর থেকে এই ভাই-ই আমাকে বড় করেছে। পড়াশোনার সমস্ত খরচ দিয়েছে। আমাকে নিয়ে তার প্রত্যাশা অনেক বেশি ছিল। তবে আমি নিজের দিকে মনোযোগ দিলে আরও একটু ভালো অবশ্যই করতে পারতাম। অন্তত ৪.০০ আমি পেতাম – এটা আমি বিশ্বাস করি। আমার নিজের অবহেলা ছিল। আল্লাহ আমায় মাফ করুক।

কিন্তু তারপরেও আচরণের মধ্যে সীমাবদ্ধতা থাকা উচিত। কারন, ইন্টার পাশের পরে একটা ছেলে বা মেয়ের বয়স আর কতোই হয়, বড়জোর ১৮/১৯। তাহলে সেই বয়সে তারা আর কিই-বা বুঝে। সুতরাং শুধুমাত্র পরীক্ষার ফলাফল নিয়ে ছেলেমেয়েদের মনে খুব বেশি আঘাত করা মোটেও উচিত নয়।

আর যারা পরীক্ষার্থী তাদের আমি বলবো, তোমরা অবশ্যই মনোযোগ দিয়ে পড়াশোনা করিও। মা-বাবার স্বপ্ন পূরণ করার চেষ্টা করিও। যতোটুকু সুযোগ থাকে ততোটুকুই তোমার ফলাফল ভালো করার জন্য কাজে লাগানোর চেষ্টা করো। সুযোগ বারবার আসে না, একবারই আসে। যদিও ডিগ্রিতে আমি ফার্স্ট ক্লাস পাই কিন্তু এইচএসসির জন্য আমার এখনও কষ্ট হয়। আমি ইচ্ছে করলেই আরও ভালো করতে পারতাম। তো তোমাদের যেন এই আফসোস করতে না হয়।

আর আমি আমার ভাইয়ের প্রতি আর বিন্দু পরিমাণ অভিযোগ রাখিনি। কারন, তিনি আমায় খুব ভালোবাসেন বলেই আমার খারাপ ফলাফল তিনি সহ্য করতে পারেননি। আপনারা সবাই আমার পরিবারের জন্য দোয়া করবেন। আপনাদের সবার প্রতিও আমার দোয়া ও ভালোবাসা রইলো।

আরও পড়ুন: চারদিকে শুধু আর্তনাদ আর হাহাকার এ সুন্দর পৃথিবীতে

Previous Articleচারদিকে শুধু আর্তনাদ আর হাহাকার এ সুন্দর পৃথিবীতে
Next Article মোবাইল আসক্তি থেকে বাচ্চাদের দূরে রাখার উপায়
Sunrise71

    জনপ্রিয় অনলাইন নিউজ পোর্টাল সানরাইজ৭১-এ লিখতে পারেন আপনিও! বিষয় হতে পারে ফিচার, ভ্রমণ, লাইফস্টাইল, ক্যারিয়ার, প্রযুক্তি, কৃষি কিংবা প্রকৃতি। আজই আপনার লেখা পাঠিয়ে দিন: info@sunrise71.com

    Related Posts

    ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন বিভাগে ভারী বর্ষণের সম্ভাবনা

    September 16, 2025

    পূর্ণগ্রাস চন্দ্রগ্রহণ ৭ সেপ্টেম্বর: বাংলাদেশ থেকেও দেখা যাবে

    September 4, 2025

    আবারও পঞ্চগড় থেকে দৃশ্যমান মহিমান্বিত কাঞ্চনজঙ্ঘা

    September 4, 2025
    Add A Comment
    Leave A Reply Cancel Reply

    Latest Published

    গাজায় অব্যাহত বিমান হামলা: জাতিসংঘের গভীর উদ্বেগ

    September 27, 2025

    গাজায় ভয়াবহ মানবিক বিপর্যয়: ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত আরও ৭৫ ফিলিস্তিনি

    September 22, 2025

    বছরের শেষ সূর্যগ্রহণ আজ রাতেই

    September 21, 2025

    যাত্রাবাড়ীতে ভয়াবহ এসি বিস্ফোরণ: একই পরিবারের চারজন দগ্ধ

    September 20, 2025

    Most Popular

    খবর

    প্রেমিককে খুঁজতে গিয়ে দলবদ্ধ ধর্ষণের শিকার তরুণী

    Sunrise71June 19, 2025

    কুমিল্লার লাকসামে এক তরুণী প্রেমিকের খোঁজ করতে গিয়ে নির্মম দলবদ্ধ ধর্ষণের শিকার হয়েছেন। ঘটনাটি ঘটেছে…

    পুষ্টিহীনতা হলে যেসব লক্ষণ দেখা দেয়

    March 10, 2022

    বিজয়নগরে সংঘর্ষে আহত ভিপি নুর, আহত আরও অন্তত ৫০ জন

    August 29, 2025

    সরকারি চাকরিজীবীদের জন্য সুখবর: চিকিৎসা ও কল্যাণ অনুদান বাড়লো

    August 20, 2025

    ইমেইল সাবস্ক্রিপশন

    আপনার ইমেইলে নিয়মিত গুরুত্বপূর্ণ সব খবর পেতে সাবস্ক্রাইব করুন;

    About Us

    সানরাইজ৭১ একটি নির্ভরযোগ্য ও তথ্যবহুল অনলাইন বাংলা নিউজপেপার। এখানে নিয়মিতভাবে দেশের ও বিশ্বের গুরুত্বপূর্ণ খবর, বিশ্লেষণ, মতামত, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, বিনোদন, অপরাধসহ বিভিন্ন বিষয়ের উপর লেখা প্রকাশ করা হয়। প্রতিটি তথ্য সঠিক ও বিশ্বাসযোগ্য উৎস থেকে সংগ্রহ করে প্রকাশ করা হয়, যাতে পাঠকরা পান যাচাই করা নির্ভুল তথ্য।
    আমরা বিশ্বাস করি—সত্য বলার সাহসই গণমাধ্যমের আসল শক্তি। তাই আমরা নিরপেক্ষভাবে ও সাহসের সাথে প্রতিটি তথ্য উপস্থাপন করি, যাতে সমাজে সঠিক বার্তা পৌঁছতে পারে।
    আপনি যদি কোনো লেখক, শিক্ষার্থী, গবেষক বা সাধারণ পাঠকও হন—আপনার মূল্যবান মতামত বা লেখা আমাদের কাছে পাঠাতে পারেন। যদি তা আমাদের নীতিমালার সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ ও পাঠকদের জন্য উপযোগী হয়, আমরা তা সাদরে প্রকাশ করবো।
    সর্বশেষ আপডেট, বিশ্লেষণ ও নির্ভরযোগ্য তথ্য পেতে সানরাইজ71 এর সাথেই থাকুন।
    যোগাযোগ করুন:
    Email Us: info@sunrise71.com

    Most Popular

    টাইফয়েড টিকা নিবন্ধন: ঘরে বসে অনলাইনে সহজেই যেভাবে করবেন

    August 22, 2025

    কুমিল্লায় ভাড়া বাসা থেকে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রী ও তাঁর মায়ের মরদেহ উদ্ধার

    September 8, 2025

    মুক্তি পেল ওয়েব ফিল্ম ‘নয়া নোট’ : এক ভিন্নধর্মী গল্পের আবির্ভাব

    September 16, 2025

    বছরের শেষ সূর্যগ্রহণ আজ রাতেই

    September 21, 2025
    Latest Posts
    • গাজায় অব্যাহত বিমান হামলা: জাতিসংঘের গভীর উদ্বেগ September 27, 2025
    • গাজায় ভয়াবহ মানবিক বিপর্যয়: ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত আরও ৭৫ ফিলিস্তিনি September 22, 2025
    • বছরের শেষ সূর্যগ্রহণ আজ রাতেই September 21, 2025
    • যাত্রাবাড়ীতে ভয়াবহ এসি বিস্ফোরণ: একই পরিবারের চারজন দগ্ধ September 20, 2025
    • এসআর পদে ৬০০ জন নিয়োগ দিচ্ছে আবুল খায়ের গ্রুপ September 18, 2025
    • টাঙ্গাইলে জুলাই আন্দোলনে অংশ নেওয়া তরুণীকে ধর্ষণের অভিযোগ September 16, 2025
    • রশিদ খানের ভয়ঙ্কর গুগলিতে বোল্ড হয়ে গেলেন Saif Hassan | টুইটারে ঝড় September 16, 2025
    Facebook X (Twitter) Telegram YouTube WhatsApp
    • Home
    • About Us
    • Contact Us
    • Terms & Conditions
    • Privacy Policy
    Copyright © 2025 Sunrise71 | All Rights Reserved.

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.

    Sign In or Register

    Welcome Back!

    Login to your account below.

    Lost password?